ইতিহাস :
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
** ক্রীড়া পরিদপ্তর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন একটি সরকারি দপ্তর। গত ৭/৯/১৯৭৬ ইং তারিখ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
(সংস্কৃতি ও ক্রীড়া বিভাগের) অফিস স্মারক নং-৪-ই৫/৭৬/৬৬২-সংক্রী- মোতাবেক ক্রীড়া পরিদপ্তর এর সৃষ্টি করা হয়।
সৃষ্টির ইতিহাস ;
* বাংলাদেশের যুব সমাজকে শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিক ও
মানসিক বিকাশ, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ববোধ এবং সুস্থ ক্রীড়া চর্চার মাধ্যমে সুস্থ-সবল জাতি গঠন ও তৃনমূল পর্যন্ত ক্রীড়ার ব্যাপক সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে ১৯৭৬ সালে ক্রীড়া পরিদপ্তর সৃষ্টি হয়।
নিম্নবর্ণিত উদ্দেশ্য নিয়ে ক্রীড়া পরিদপ্তর এর সৃষ্টি করা হয় ;
* তৃনমূল পর্যায়ে ক্রীড়ার ব্যাপক সম্প্রসারণ ও তদসংশ্লিষ্ট উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহন ও বাস্তবায়ন,
* স্কুল কলেজের ছাত্র/ছাত্রীদের ক্রীড়ার উন্নতিকল্পে বিভিন্ন প্রশিক্ষন ও প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের ব্যাবস্থাপনা, পরিকল্পনার যাবতীয় দায়িত্ব গ্রহন,
* জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহিত ক্রীড়া কার্যক্রমের পারস্কপরিক সংযোগ রক্ষা ও সমন্বয়,
* দেশের স্কুল কলেজের ছাত্র- ছাত্রীসহ তরুন সম্প্রদায়ের মধ্যে ক্রীড়া মানসিকতার পরিপূর্ন উম্মেষ সাধন ক্রীড়া আন্দোলনকে জোরদার এবং এ ব্যাপারে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও টুর্ণামেন্ট প্রবর্তন করা।
খেলাধুলার ব্যাপক চর্চার সুযোগ সৃষ্টি তথা সারাদেশে ক্রীড়ার ব্যাপক সম্প্রসারণ, মানন্নোয়নে কর্মসূচী গ্রহণ ,পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন এবং শারীরিক শিক্ষার বিকাশ সাধনের লক্ষ্যে ক্রীড়া পরিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলতঃ
ক্রীড়া কার্যক্রমকে বেগবান ও ব্যাপকভাবে ক্রীড়া চর্চা করার মাধ্যমে একেবারে তৃনমুল পর্যন্ত দ্রুত সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সরকার ক্রীড়া পরিদপ্তর সৃষ্টি করে ।
* ক্রীড়া পরিদপ্তরের নিজস্ব কোন ভবন নেই। এটি মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামের ২য় তলায় অবস্থিত। ক্রীড়া পরিদপ্তরের অধীনে ৬৪ জেলায় প্রতি জেলায় ০১ টি করে জেলা ক্রীড়া অফিস এবং ০৬ টি বিভাগীয় শহরে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ বিদ্যমান।